বিশ্বের
সন্ত্রাস-সংকুল দেশগুলোর একটি পাকিস্তান। সন্ত্রাস আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে
পাকিস্তান থেকে নির্বাসনে পাঠিয়েছে আজ ছয় বছর। ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কান
ক্রিকেট দলের ওপর বন্দুকধারীদের হামলার পর থেকে ২০১৫ সালের মে মাস পর্যন্ত
কোনো বিদেশি দলই পাকিস্তানে ক্রিকেট খেলতে যায়নি।
এ বছরের মে মাসে জিম্বাবুয়ে দলের সফরের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ‘ঐতিহাসিক’ প্রত্যাবর্তন ঘটার পর এবার বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দল যাচ্ছে সন্ত্রাস কবলিত দেশটিতে।
যে দেশে প্রতিনিয়ত বোমার আঘাতে মানুষ মারা যায়, সে দেশে ক্রিকেট খেলতে যাওয়াটাও বড় ধরনের হিম্মতের ব্যাপার। পাকিস্তানের কাছ থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থার নিশ্চয়তা পেয়েই অবশ্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) পাকিস্তান পাঠাচ্ছে বাংলাদেশের মেয়েদের।
তবে পাকিস্তান সফরে যাওয়ার অনুমতি পেতে বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়দের সবচেয়ে আগে রাজি করাতে হয়েছে তাদের বাবা-মাদের। অভিভাবকদের রাজি করানোর পরই দলের অনেকে এই সফরের অনুমতি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন নারী ক্রিকেট দলের অধিনায়ক সালমা খাতুন।
মূলত পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের কাছ থেকে ‘সর্বোচ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থা’র নিশ্চয়তার ব্যাপারটিই সালমাদের বাবা-মাদের এই সফরের ব্যাপারে ইতিবাচক বানাতে ভূমিকা রেখেছে। অধিনায়ক সালমা খাতুন অবশ্য জানিয়েছেন, এই সফরে নিরাপত্তার প্রশ্নে তাঁর মধ্যে উদ্বেগ নেই বললেই চলে। তাঁর মতে, এই মুহূর্তে বিশ্বের অনেক দেশেই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হচ্ছে। এ ব্যাপারে কেবল পাকিস্তানের দিকে আঙুল তুলে লাভ নেই।’
পাকিস্তান সফরে দীর্ঘ দিন পর প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটের স্বাদ পাবে বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দল। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচনে অনুষ্ঠিত এশিয়ান গেমসের পর বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দল এক প্রকার বসেই আছে। পাকিস্তান সফরটা তাই ‘খেলার জন্য উন্মুখ’ বাংলাদেশের মেয়েদের জন্য একটা বড় সুযোগ হয়েই আসছে।
আজ সোমবার দুপুরেই করাচির উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছে মেয়েরা। পাকিস্তানে দুটি টি-টোয়েন্টি ও দুটো একদিনের ম্যাচে মাঠে নামবে সালমা খাতুনের দল।
এ বছরের মে মাসে জিম্বাবুয়ে দলের সফরের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ‘ঐতিহাসিক’ প্রত্যাবর্তন ঘটার পর এবার বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দল যাচ্ছে সন্ত্রাস কবলিত দেশটিতে।
যে দেশে প্রতিনিয়ত বোমার আঘাতে মানুষ মারা যায়, সে দেশে ক্রিকেট খেলতে যাওয়াটাও বড় ধরনের হিম্মতের ব্যাপার। পাকিস্তানের কাছ থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থার নিশ্চয়তা পেয়েই অবশ্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) পাকিস্তান পাঠাচ্ছে বাংলাদেশের মেয়েদের।
তবে পাকিস্তান সফরে যাওয়ার অনুমতি পেতে বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়দের সবচেয়ে আগে রাজি করাতে হয়েছে তাদের বাবা-মাদের। অভিভাবকদের রাজি করানোর পরই দলের অনেকে এই সফরের অনুমতি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন নারী ক্রিকেট দলের অধিনায়ক সালমা খাতুন।
মূলত পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের কাছ থেকে ‘সর্বোচ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থা’র নিশ্চয়তার ব্যাপারটিই সালমাদের বাবা-মাদের এই সফরের ব্যাপারে ইতিবাচক বানাতে ভূমিকা রেখেছে। অধিনায়ক সালমা খাতুন অবশ্য জানিয়েছেন, এই সফরে নিরাপত্তার প্রশ্নে তাঁর মধ্যে উদ্বেগ নেই বললেই চলে। তাঁর মতে, এই মুহূর্তে বিশ্বের অনেক দেশেই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হচ্ছে। এ ব্যাপারে কেবল পাকিস্তানের দিকে আঙুল তুলে লাভ নেই।’
পাকিস্তান সফরে দীর্ঘ দিন পর প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটের স্বাদ পাবে বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দল। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচনে অনুষ্ঠিত এশিয়ান গেমসের পর বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দল এক প্রকার বসেই আছে। পাকিস্তান সফরটা তাই ‘খেলার জন্য উন্মুখ’ বাংলাদেশের মেয়েদের জন্য একটা বড় সুযোগ হয়েই আসছে।
আজ সোমবার দুপুরেই করাচির উদ্দেশে ঢাকা ছাড়ছে মেয়েরা। পাকিস্তানে দুটি টি-টোয়েন্টি ও দুটো একদিনের ম্যাচে মাঠে নামবে সালমা খাতুনের দল।
0 comments:
Post a Comment