তিন দিনের ম্যাচ। বৃষ্টি খেয়ে ফেলেছে আড়াই
ঘণ্টা। এরপরও দ্বিতীয় দিন শেষে পরাজয় চোখ রাঙাচ্ছে বাংলাদেশ ‘এ’ দলকে।
বৃষ্টিবিঘ্নিত দ্বিতীয় দিনেও ওয়ানডের ঢঙে ব্যাট করেছে ভারত ‘এ’। দিনের খেলা
শেষ হওয়ার ঘণ্টা খানেক আগে স্বাগতিকেরা ইনিংস ঘোষণা করেছে ৪১১ রানে। প্রথম
ইনিংসে ১৮৩ রানের লিড নেওয়া ভারতীয়রা পরে ৩৬ রানেই তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ
‘এ’ দলের ২ উইকেট। ইনিংস পরাজয় এড়াতেই আজ শেষ দিনে মুমিনুল হকের দলকে করতে
হবে আরও ১৪৭ রান।
কাল শেষ বিকেলে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের দুই ওপেনারই দলকে ফেলে দিয়ে গেছেন আরও বড় বিপদের মুখে। অফ স্টাম্পের বাইরের বলকে তাড়া করার লোভ সামলাতে পারেননি কেউই, দুজনই স্লিপে ক্যাচ দিয়েছেন করুণ নায়ারকে। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও শূন্য রানে আউট হওয়া এনামুল হককে ফিরিয়েছেন পেসার ঈশ্বর পান্ডে। ১৯ রান করে সৌম্য সরকার আউট হয়েছেন জয়ন্ত যাদবের অফ ব্রেকে। এরপর লিটন দাসকে নিয়ে দিনের শেষ ৫ ওভার পার করেছেন অধিনায়ক মুমিনুল।
এর আগে বোলিংয়েও ছন্নছাড়া ছিল বাংলাদেশ ‘এ’। চোটের কারণে প্রথম দিনে ২.৫ ওভার বল করে সরে দাঁড়িয়েছেন রুবেল হোসেন। কাল আরেক পেসার শফিউলও চোটের শিকার। দুই পেসার মিলে পুরো ইনিংসে বল করেছেন মাত্র ৬.১ ওভার। এতেই চাপটা পড়ে স্পিনারদের ওপর। আর চাপটা সামলাতে না পেরেই কিনা জায়গামতো বল ফেলতে হিমশিম খেললেন তাঁরা। ফল, ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা ঝুঁকি না নিয়েই পেয়ে গেলেন কাঁড়ি কাঁড়ি রান।
প্রথম দিন শেষে ১১৬ রানে অপরাজিত থাকা অধিনায়ক শিখর ধাওয়ান কাল আউট হয়েছেন ঠিক ১৫০ রানে। সাকলাইন সজীবকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লু হয়েছেন ধাওয়ান। এরপর অধিনায়কের দেখানো পথেই ব্যাট করে গেছেন করুণ নায়ার ও বিজয় শঙ্কর। চতুর্থ উইকেটে জুটি বেঁধে ১০৮ রান যোগ নায়ার ও শঙ্কর দুজনেই পেয়েছেন ফিফটি। ৯৭ বলে ১২ চারে ৭১ রান করে জুবায়ের হোসেনের নিচু হয়ে যাওয়া বলে বোল্ড হয়েছেন নায়ার। এরপরই আসে বৃষ্টি। এ সময়েই ভারত ‘এ’ এগিয়ে ছিল ১৩১ রানে। শঙ্কর ব্যাট করছিলেন ৪৮ রানে।
প্রথম ৪৮ রান করতে ৯৩ বল খেলা শঙ্কর খেলা আবার শুরু হওয়ার পরই রুদ্রমূর্তি। বৃষ্টিবিরতির পর ১৭ বলে ৩৮ রান তোলা এই ডানহাতি আউট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ইনিংস ঘোষণা করেন ধাওয়ান। ১১০ বলে ৪ চার ও ৪ ছক্কায় ৮৬ রান করেছেন শঙ্কর। তথ্যসূত্র: বিসিসিআই ও ক্রিকইনফো।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ ‘এ’: ২২৮ ও ১১ ওভারে ৩৬/২ (এনামুল ০, সৌম্য ১৯, মুমিনুল ৯*, লিটন ৭*; পান্ডে ১/৪, মিঠুন ০/২১, জয়ন্ত যাদব ১/৮, জাদেজা ০/২)।
ভারত ‘এ’: ৮৬.১ ওভারে ৪১১/৫ ডি. (মুকুন্দ ৩৪, ধাওয়ান ১৫০, আয়ার ৩৮, নায়ার ৭১, শংকর ৮৬, ওঝা ২৫*; শফিউল ০/১০, রুবেল ০/১৬, সৌম্য ০/৯, শুভাগত ১/১০৬, সাকলাইন ১/১২১, জুবায়ের ২/৭৬, নাসির ১/৬৭)।
কাল শেষ বিকেলে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের দুই ওপেনারই দলকে ফেলে দিয়ে গেছেন আরও বড় বিপদের মুখে। অফ স্টাম্পের বাইরের বলকে তাড়া করার লোভ সামলাতে পারেননি কেউই, দুজনই স্লিপে ক্যাচ দিয়েছেন করুণ নায়ারকে। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও শূন্য রানে আউট হওয়া এনামুল হককে ফিরিয়েছেন পেসার ঈশ্বর পান্ডে। ১৯ রান করে সৌম্য সরকার আউট হয়েছেন জয়ন্ত যাদবের অফ ব্রেকে। এরপর লিটন দাসকে নিয়ে দিনের শেষ ৫ ওভার পার করেছেন অধিনায়ক মুমিনুল।
এর আগে বোলিংয়েও ছন্নছাড়া ছিল বাংলাদেশ ‘এ’। চোটের কারণে প্রথম দিনে ২.৫ ওভার বল করে সরে দাঁড়িয়েছেন রুবেল হোসেন। কাল আরেক পেসার শফিউলও চোটের শিকার। দুই পেসার মিলে পুরো ইনিংসে বল করেছেন মাত্র ৬.১ ওভার। এতেই চাপটা পড়ে স্পিনারদের ওপর। আর চাপটা সামলাতে না পেরেই কিনা জায়গামতো বল ফেলতে হিমশিম খেললেন তাঁরা। ফল, ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা ঝুঁকি না নিয়েই পেয়ে গেলেন কাঁড়ি কাঁড়ি রান।
প্রথম দিন শেষে ১১৬ রানে অপরাজিত থাকা অধিনায়ক শিখর ধাওয়ান কাল আউট হয়েছেন ঠিক ১৫০ রানে। সাকলাইন সজীবকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লু হয়েছেন ধাওয়ান। এরপর অধিনায়কের দেখানো পথেই ব্যাট করে গেছেন করুণ নায়ার ও বিজয় শঙ্কর। চতুর্থ উইকেটে জুটি বেঁধে ১০৮ রান যোগ নায়ার ও শঙ্কর দুজনেই পেয়েছেন ফিফটি। ৯৭ বলে ১২ চারে ৭১ রান করে জুবায়ের হোসেনের নিচু হয়ে যাওয়া বলে বোল্ড হয়েছেন নায়ার। এরপরই আসে বৃষ্টি। এ সময়েই ভারত ‘এ’ এগিয়ে ছিল ১৩১ রানে। শঙ্কর ব্যাট করছিলেন ৪৮ রানে।
প্রথম ৪৮ রান করতে ৯৩ বল খেলা শঙ্কর খেলা আবার শুরু হওয়ার পরই রুদ্রমূর্তি। বৃষ্টিবিরতির পর ১৭ বলে ৩৮ রান তোলা এই ডানহাতি আউট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ইনিংস ঘোষণা করেন ধাওয়ান। ১১০ বলে ৪ চার ও ৪ ছক্কায় ৮৬ রান করেছেন শঙ্কর। তথ্যসূত্র: বিসিসিআই ও ক্রিকইনফো।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ ‘এ’: ২২৮ ও ১১ ওভারে ৩৬/২ (এনামুল ০, সৌম্য ১৯, মুমিনুল ৯*, লিটন ৭*; পান্ডে ১/৪, মিঠুন ০/২১, জয়ন্ত যাদব ১/৮, জাদেজা ০/২)।
ভারত ‘এ’: ৮৬.১ ওভারে ৪১১/৫ ডি. (মুকুন্দ ৩৪, ধাওয়ান ১৫০, আয়ার ৩৮, নায়ার ৭১, শংকর ৮৬, ওঝা ২৫*; শফিউল ০/১০, রুবেল ০/১৬, সৌম্য ০/৯, শুভাগত ১/১০৬, সাকলাইন ১/১২১, জুবায়ের ২/৭৬, নাসির ১/৬৭)।
0 comments:
Post a Comment